সকালের নাস্তার টেবিলে ব্রেডের সাথে জ্যাম, জেলি বা বাটার আমরা প্রতিদিনই খেয়ে থাকি। চটজলদি নাস্তায় এসব খাবারের জুড়ি মেলা ভার। সকাল বা বিকেলের স্ন্যাকস টাইমে বা বাচ্চাদের টিফিনে অনায়াসেই দেয়া যায় ব্রেড এবং বাটার। তবে সচরাচর আমরা যে বাটার খেয়ে থাকি তাতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকার কারণে নিয়মিত খেলে বিভিন্ন রকম স্বাস্থ্যগত সমস্যা হতে পারে। অনেকেই আবার বাটারের বদলে ফ্র্রুট জেলি খেতে পছন্দ করেন না। এক্ষেত্রে সহজ সমাধান হতে পারে পিনাট বাটার।
দারুণ স্বাদের এই পিনাট বাটার শুধু যে স্বাদেই অনন্য তা নয়, বরং এতে থাকা উপকারি ফ্যাট, ফাইবার এবং প্রোটিন আপনার সারাদিনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে এবং সারাদিনের ফাস্ট ফুড ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের চাহিদা কমাতে সক্ষম। বিশেষ করে যারা ডায়েট করছেন তাঁদের জন্য পিনাট বাটার খুবই উপকারী। পর্যাপ্ত পুষ্টি নিশ্চিত করতে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন দুই টেবিল চামচ পরিমাণ পিনাট বাটার খাওয়া উচিত; যাতে আছে ৭ গ্রাম পরিমাণ প্রোটিন।
বাজারে বিভিন্ন নামীদামী ব্রান্ডের পিনাট বাটার পাওয়া গেলেও ব্যয়বহুল এই খাবারটি অনেকের জন্য কেনা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। আবার অনেকেই প্রিজারভেটিভ মুক্ত পিনাট বাটার পছন্দ করেন। তাই এর জন্য সহজ পন্থা হচ্ছে বাড়িতেই পিনাট বাটার বানিয়ে নেয়া। তো চলুন জেনে নেই ঘরে বসেই খুব সহজে এবং কম খরচে কীভাবে বানিয়ে নিতে পারবেন দোকানের মতো পারফেক্ট পিনাট বাটার।