মাছ ছাড়া “মাছে ভাতে” বাঙালির কোনো উৎসবই যেন জমে না। বাঙালি মানেই কম বেশি সবাই মাছ ভালোবাসে। আর বাড়িতে অতিথি আসলে কিংবা বিকালের নাস্তায় কাতলা মাছের পুরির জুড়ি মেলা ভার। তবে চলুন জেনে নেই কাতলা মাছের পুরি বানানোর সহজ রেসিপি।
মাছ ছাড়া “মাছে ভাতে” বাঙালির কোনো উৎসবই যেন জমে না। বাঙালি মানেই কম বেশি সবাই মাছ ভালোবাসে। আর বাড়িতে অতিথি আসলে কিংবা বিকালের নাস্তায় কাতলা মাছের পুরির জুড়ি মেলা ভার। তবে চলুন জেনে নেই কাতলা মাছের পুরি বানানোর সহজ রেসিপি।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে একটি পাত্রে তেল ও লবণ দিয়ে ময়দা মেখে নিন। খামির করতে করতে ময়দা একদম নরম বানিয়ে ফেলুন। এবার ২ ঘন্টার মতো ময়দা মেখে রেখে দিন। এটি ময়দার টেক্সচারকে আরো স্মুথ ও সফট করবে। এর মধ্যে চুলায় সামান্য আঁচে গরম পানি বসিয়ে দিন। কাতলা মাছের কাঁটা ছাড়িয়ে নিয়ে সিদ্ধ হতে পাত্রে দিয়ে দিন। চাইলে আপনি সিদ্ধ করার পরও কাঁটা বের করতে পারেন।
শেষ হলে মার্ক করে রাখুন
এবার একটি প্যানে সামান্য তেল নিন। তেল গরম হবার পর তাতে একে একে পেঁয়াজ কুচি, আদা, রসুন, কাঁচা মরিচ দিয়ে হালকা ভেজে নিন। তারপর সিদ্ধ করা মাছ দিন। মিশ্রণটা যতক্ষণ না হালকা ভাজা ভাজা হচ্ছে, নাড়াচাড়া করতে থাকুন। এবার কিছুটা ভাজা ভাজা হয়ে এলে উপর দিয়ে গরম মশলা ছিটিয়ে দিয়ে আরও কিছুক্ষণ নেড়ে ছেড়ে দিন। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে নিন। কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা হতে দিন।
শেষ হলে মার্ক করে রাখুন
আগে তৈরি করে রেখে দেওয়া ময়দা বেলে কিছুটা লুচি আকৃতির করুন। এবার ঠান্ডা করা মাছ ভালো করে মেখে নিন । একদম স্মুথ টেক্সচার আসা পর্যন্ত মাখতে থাকুন। তারপর এই মিশ্রণ থেকে অল্প অল্প করে নিয়ে আগে বেলে রাখা লুচির মধ্যে দিন। তারপর লুচির মুখটা চেপে চেপে আটকে দিন। চেষ্টা করুন কিছুটা ডাল পুরির শেপে আনার। এরপর প্যানে বা কড়াইয়ে ডুবো তেলে ভাজা যাবে এই পরিমাণ তেল নিন এবং গরম হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তেল গরম হলে বানিয়ে রাখা কচুরি একে একে তেলে ছেড়ে দিন। উপরে বাদামি আভা আসা পর্যন্ত ভালো মতো ভেজে নিন। এরপর চুলার আঁচ নিভিয়ে পুরিগুলো নামিয়ে নিন। গরম গরম নাস্তায় পরিবেশন করুন। সাথে রাখতে পারেন টমেটো বা পুদিনার চাটনি।
শেষ হলে মার্ক করে রাখুন
আপনিও এইগুলি পছন্দ করতে পারেন