Loading...

শীতে সুস্থ থাকতে যে খাবারগুলো উপকারী

১ ২ ৩ ৪ ৫ ৬ ৭ ৮ ৯ ১০

শীতের সকালটা শুরু হতে পারে গরম গরম ডিম চিতই আর হাঁসের মাংস ভুনা দিয়ে । সকালের নাস্তাটা সবসময় একটু ভারি আর রাজকীয়ভাবে খাওয়া উচিত দুপুর কিংবা রাত থেকে। সকালের নাস্তা যদি পেটপুরে করা যায় তাহলে এটি সারাদিনের শক্তি বজায় রাখবে এবং বিভিন্ন ধরনের গ্যাস্ট্রিক জাতীয় সমস্যা থেকেও আপনাকে দূরে রাখবে।  খেঁজুরের গুড় দিয়ে চিতই পিঠা, ভাপা পিঠা, পায়েস, শীতের সব সবজি মিলিয়ে তৈরি করা ভাজি হতে পারে সকালের দারুণ নাস্তা।

সকালটা যদি শুরু হয় ভারি নাস্তা দিয়ে দুপুরের খাবারটা হতে হবে কিছুটা হালকা। শীতকালে যেহেতু সবজির কোনো কমতি হয় না বিভিন্ন পদের তরকারি রান্না করা যেতে পারে মাছমাংস দিয়ে। ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, লালশাক, পালংশাক, মুলা, শালগম, শিম, টমেটো, পেঁয়াজ পাতা, লউ, ব্রোকলি, মটরশুঁটি, গাজর, ধনিয়াপাতা ইত্যাদি সবজি পাওয়া যায় শীতের পুরোটা সময় জুড়ে। শিম ফুলকপির তরকারি হয় না এমন কোনো বাড়ি আছে বলে আমার মনে হয় না। আবার বাঁধাকপি, লালশাক বা পালং শাক ভাজি দিয়ে ভাতের পর্ব শুরু করবার মজাই আলাদা। এছাড়া ভাজা মাছ, ঘন করে রান্না করা বা ঘি রসুনে বাগাড় দেওয়া বিভিন্ন পদের ডালও দুপুরের খাবারের তালিকায় আনতে পারে নতুনত্ব।

বিকালে করা যেতে পারে পিঠা  বা সবজি রোলের নাস্তা। শীতকালীন ফল কেটে বা জুস তৈরি করে খেলেও শরীর পাবে প্রচুর পুষ্টি। রাতের খাবারটা সাধারণত খেতে হয় হালকা। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। চালের আটার রুটি বা লাল আটার রুটির সাথে প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ তরকারি আর ঘুমানোর এক ঘন্তা আগে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ খেলে পরিপূর্ণতা পাবে সারাদিনের ডায়েট।